মানছুর রহমান জাহিদ, পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি।
খুলনার পাইকগাছায় যান্ত্রিকরণের মাধ্যমে অল্প জায়গায় অধিক ঘনত্বে বেশি চিংড়ি উৎপাদন এবং -ই-ট্রেসিবিলিটি’র গুরুত্ব ও বাস্তবায়ন কৌশল -শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের হলরুমে বিজনেস প্রোমোশন কাউন্সিল বানিজ্য মন্ত্রনালয় এবং ফিস ফার্ম ওনার্স এসোসিয়েশনের অর্থায়নে, খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের সহযোগিতায়, বাংলাদেশ ফোয়াব ফিস ফার্ম ওনার্স এসোসিয়েশনের ব্যাস্তবায়নে ফোয়াবের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোল্লা সামছুর রহমান শাহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড: মোঃ লতিফুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সৈকত মল্লিক, খুলনা বিভাগীয় চিংড়ি পোনা ব্যাবসায়ী সমিতির সভাপতি ও রয়্যাল ফিস ট্রেডিংয়ের সত্বাধিকারী গোলাম কিবরিয়া রিপন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোর্তজা আলমগীর রুলু ও ফোয়াবের যুগ্ম সম্পাদক শেখ শাকিল হোসেন। ফোয়াবের প্রকল্প পরিচালক মোঃ মনিরুজ্জামানের পরিচালনায় এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহবুবুর রহমান, মনোহর চন্দ্র সানা, সাজ্জাদ সরদার, সুনিল কুমার মন্ডল, শেখ বেনজির আহমেদ লাল, সিনিয়র সাংবাদিক জিএম মিজানুর রহমান মিজান, আব্দুস সালাম, ইলিয়াস হোসেন, নুরুজ্জামান , জামিলুর রহমান রানা, আজিজুর রহমান মোল্লা, মিজান বিশ্বাসসহ এলাকার অনান্য চিংড়ি ব্যাবসায়ীরা। এছাড়াও কর্মশালায় ই-ট্রেসিবিলিটির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অতিথিবৃন্দ সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, খামার পর্যায়ে: আধুনিক উপায়ে খামার, ব্যবস্থাপনার কারণে খামারীর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি,পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিতকরণ। ক্রেতা পর্যায়ে: নিরাপদ ও ভেজাল মুক্ত মানসম্পন্ন পণ্য নিশ্চিত করা। রপ্তানী পর্যায়ে: আধুনিক উপায়ে খামার ব্যবস্থাপনার কারণে খামারীর উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি ও পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিতকরণ সম্পর্কে আলোচনা করেন।